এটা নাইসেরিয়া গনোরিয়া (Nersserra gonorrhoea) নামক একটা জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত একটি যৌনবাহিত রোগ । সাধারণত মূত্রনালি, পায়ুগহ্বর এবং চোখ গনোরিয়ার জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে ।
লক্ষণ ও উপসর্গ
পুরুষের ক্ষেত্রে
তাৎক্ষণিক
বিলম্বে
এছাড়াও
সমকামী পুরুদের বেলায় পাযুপথে সংক্রমণ হতে পারে
মহিলাদের ক্ষেত্রে
তাৎক্ষনিক-
বিলম্বে
এছাড়া-
গনোরিয়া হয়েছে কিনা তা কিভাবে জানা যায়
প্রতিরোধ
চিকিৎসা:
গনোরিয়ায় উপরোক্ত লক্ষণগুলো দেখা দিলে যথোপযুক্ত চিকিৎসার জন্য সাথে সাথে চিকিৎসকের শরনাপন্ন হওয়া দরকার। গনোরিয়ায় আক্রান্ত হবার পর যদি স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে যৌন মিলন করে থাকে তবে স্ত্রীরও চিকিৎসা দরকার। কারণ স্ত্রীর মধ্যে লক্ষণ দেখা না গেলেও তার দেহে রোগ সংক্রমিত হয়েছে বলে ধরে নিতে হবে। স্ত্রীর চিকিৎসা না করালে স্বামী রোগমুক্ত হবার পর স্ত্রীর কাছ থেকে আবার সংক্রামিত হতে পারে ।
মায়ের গনোরিয়া থেকে শিশু যাতে অন্ধ হয়ে না যায় সে জন্যে যথোপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা নিতে হবে। সম্ভব হলে গর্ভবতী প্রতিটি মা’কেই গনোরিয়ার পরীক্ষা করানো দরকার।