পুষ্টি, মাদক

বয়ঃসন্ধিকালীন পুষ্টিকর খাবার

পুষ্টিকর ও সুষম খাদ্যের শ্রেণি বিভাগ

ক. শক্তিদায়ক খাবার

  • শ্বেতসার বা শর্করা সমৃদ্ধ খাবার, যেমন : চাল, গম, ভুট্টা, চিনি, গুড়, আলু, মধু ইত্যাদি
  • তেলসমৃদ্ধ খাবার, যেমন : তেল, ঘি, মাখন, চর্বি ইত্যাদি।

খ. শরীর বৃদ্ধিকারক ও ক্ষয়পূরক খাবার

  • প্রাণিজ আমিষ : মাছ, মাংস, ডিম, দুধ ও দুধজাত খাবার
  • উদ্ভিজ আমিষ : বিভিন্ন ধরনের ডাল, সয়াবিন, বাদাম, সীমের বীচি, মটরশুঁটি, তৈলবীজ (তিল/সরিষা) ইত্যাদি।

গ.…

আরও...

মাদকের ভয়াবহতা

মাদকদ্রব্য বলতে বোঝানো হয় যে, এমন দ্রব্য, যা খেলে নেশা হয়। এগুলো হলো গাঁজা, ফেনসিডিল, চরস, ভাঙ, গুল, জর্দা, হেরোইন, প্যাথেড্রিন, মদ, ইয়াবা ইত্যাদি। যখন কেও এসব দ্রব্যাদির উপর নেশাগ্রস্থ হয় , তখনই তাকে মাদকাসক্ত বলা হয়।

কিশোর-কিশোরীরা কিভাবে নেশাগ্রস্থ হয়

  • বন্ধু বান্ধবের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে।
  • বিজ্ঞাপনের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে।
  • ভুল তথ্য, হতাশা, কৌতূহলবশতঃ।
  • আদর্শ মনে করে এমন কার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে।
  • স্মার্ট দেখানোর জন্য।

মাদকাসক্তির কুফল বা…

আরও...

মাদক প্রতিরোধের উপায়

মাদকাসক্তির প্রতিরোধ ও এর প্রতিকার কিভাবে করা যায়

মাদক প্রতিরোধে পরিবার ও সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। পারিবারিক ও সামাজিক সচেতনতা, শিক্ষা, পরিমিত জীবন যাপন, বন্ধু নির্বাচন, দায়িত্বশীলতা ইত্যাদি মাদকাসক্তি প্রতিরোধ ও প্রতিকারের পথ।

পারিবারিকভাবে

  • সন্তানের উপর খেয়াল রাখতে হবে যে সে কোন অস্বাভাবিক জীবন যাপন করছে কিনা, কেমন বন্ধু বান্ধবের সাথে সে মিশছে।
  • পরিবারের কেও মাদকে আসক্ত হলে তাকে এর খারাপ দিকগুলো বোঝাতে হবে এবং প্রয়োজনে চিকিৎসার…

    আরও...